আশ্বিনের শারদ প্রভাতে বেজে উঠেছে আলোকমন্দির
পেঁজা তুলো মেঘরা ভাসে, বনসাই ছুঁতে চায় ঊর্ধ্ববাহু হয়ে
সাদা দিন কালো রাত, আর কিছু স্মৃতি আজো বরাদ্দ বন্দীর
টাকার বিছানা আর খ্যাতিরা তোলে সংযম পার্টিশন, সঙ্গদোষভয়ে
সাধারণ সাদা ঘর, ছেঁড়া চিঠির কিছু সস্তা অক্ষর কখনো পারেনি কোথাও দাগ কেটে যেতে
ছেলেবেলা, মেয়েবেলা, কিছু অপরিণত বিপ্রকর্ষী খেলা, কেউ কিছু ভাবত কি ঝালমুড়ি খেতে খেতে
এক গান, এক সুর, মিলিয়ে মিলিয়ে চলা বহুদূর তবু গুপ্ত থেকে যায় নিষিদ্ধ অসন্তোষ কিছু কিছু
ইচ্ছা অনিচ্ছা আদর, স্বার্থহীন স্নেহের চাদর উড়ে যায়, নিঃশব্দে পাল্টায় অভিমুখ সময়ের পিছু পিছু
ভূগোল খাতায় উপপাদ্য ইতিহাস উত্তর, অতি সাধারণ ম্যাড়মেড়ে সত্তর, কেরিয়ার ব্যারিয়ার সিন্ধু
হেসে খেলে ডিসকভারি পথে, অ্যারিজোনা নটিংহাম হয়ে বরবুদরের রথে, তবু মনে শিশিরবিন্দু
দ্বেষে দ্বেষে অবিরাম যুদ্ধে ক্লান্ত দ্বেষবাসী হেসে, ফলিডল মেশায় প্রতিগ্রাসে ভুলে গিয়ে, মরেছে সে অনেক আগেই
অকারণ ডাল ছিঁড়ে ঘোড়ানিম, নিষ্কাশে যন্ত্রণা অপরিসীম, যুগযুগ ধরে চলে একা অন্ধকার তবু থাকবেই…